নিউজ ডেস্কঃ নাম ছিল অপেক্ষমাণ তালিকায়, কাউন্সেলিংয়েও যাননি, কিন্তু নিয়োগপত্র দেওয়া হয়েছে এক চাকরিপ্রার্থীর নামে। এবার সামনে এল ভিন্ন ঘটনা। ঘটনা প্রকাশ্যে আসতেই রিপোর্ট চেয়েছেন বিচারপতি বিশ্বজিৎ বোস।
জানা গেছে, নবম-দশম শ্রেণির শিক্ষকদের অপেক্ষমাণ তালিকার পেছনে শামীমা পারভীন নামে এক চাকরিপ্রার্থী ছিলেন। স্কুল সার্ভিস কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, কাউন্সেলিংয়ে হাজির হননি প্রার্থী। তবে তার নামে মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড থেকে নিয়োগপত্র বেরিয়েছে!
ঘটনাটি প্রকাশ্যে আসতেই বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু এসএসসির কাছে বিস্তারিত প্রতিবেদন চেয়েছেন। এ ঘটনা প্রকাশ্যে আসতেই বিস্ময় প্রকাশ করছে সংশ্লিষ্ট মহল। কত ধরনের অনিয়ম হতে পারে তা এখনো জানা যায়নি।
এ বিষয়ে মামলাকারীর আইনজীবী ফিরদৌস শামীম বলেন, তার মক্কেলের নাম অপেক্ষমাণ তালিকায় থাকলেও তাকে কাউন্সেলিং করার জন্য ডাকা হয়নি। যদিও তাকে জানানো হয়েছিল যে তার নামে ইতিমধ্যেই নিয়োগপত্র দেওয়া হয়েছে। কাউন্সেলিং ছাড়া কীভাবে অ্যাপয়েন্টমেন্ট পাবেন? মধ্যশিক্ষা পর্ষদ সূত্রে জানা গেছে, নিয়োগপত্র দেওয়া হলেও সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয়ে কেউ যোগদান করেননি। এসএসসির আইনজীবী মৌখিকভাবে বলেন, শামীমা এর আগে কাউন্সেলিংয়ে অংশ নিয়েছেন এমন কোনো তথ্য নেই। এরপর রিপোর্ট তলব করেন বিচারপতি বিশ্বজিৎ বোস।